১ । আল্লাহ্ তায়ালার পবিত্র স্বত্ত্বা নুর-যা সৃষ্ট নূর হতে ভিন্ন প্রকৃতির ।
২। আল্লাহ তায়ালা আকৃতিহীন বা নিরাকার ।( শারহ আক্বায়েদ )
৩। তিনি আরশে বা কোন স্থানে উপবিস্ট নন - বরং সর্বত্র বিরাজমান ।(শারহ আক্বায়েদ)
৪। তিনি মিথ্যা বলা বা যে কোন দোষত্রূটি হতে মূক্ত ও পবিত্র ।( শারহ আক্বায়েদ )
৫। তাঁর যাবতিয় ইলম ও জ্ঞান যাতি বা মৌলিক এবং অন্তত ও অসীম । নবীগণের ইলম বা জ্ঞান আতায়ী বা দাঁনকৃত এবং অসীম ।
৬। নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম আল্লাহর যাতী নূর জ্যোতি হতে আল্লাহ্ পাক প্রথমে সৃষ্টি করেছেন । ( জুরকানি ও মিসকাত )।
৭। নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম আপাদমস্তক নূর বা নূরে মুজাস্ছেম । ( আল-হাদিস )
৮। তিনি দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান যাবতীয় নুরের মুল । ( তাফসিরে সভী )
৯। স্বয়ং আল্লাহ তায়ালাই তাঁকে ইলমে গায়েব শিক্ষা দিয়েছেন । ( আল-কুরআন )
১০। তিনি হায়াতুন্নবী বা স্বশরীরে রওজা মোবারকে জীবিত ।( শারহ আক্বায়েদ )
১১। তিনি উম্মতের যাবতিয় ভালমন্দ আমল প্রত্যক্ষ করছেন ।
১২। তিনি মহব্বতের সালাত ও সালাম নিজ কানে শুনে থাকেন । ( মিশকাত ,তাবরানী)
১৩। তাঁর সুপারিশে সত্তর হাজার এবং প্রত্যেকের সাথে সত্তর হাজার করে সর্বমোট চার শত নব্বই কোটি লোক বিনা হিসাবে জান্নাতে যাবে ।
১৪। তাঁর সুপারিশে জান্নাতীদের প্রমোশন হবে এবং সুন্নি দোজখ বাসীরা নাজাত পাবে ।
১৫। তাঁর সুপারিশে হবে গুনাহগারদের জন্য - বদ আক্বোদাধারীদের জন্য নয় । ( আল-হাদিস )
১৬। আল্লাহ্র পরেই তিনি সর্বোচ্চ সম্মানের অধিকারী । তিনি সৃষ্টির মধ্যে তুলনাহীন ও বে-মেছাল ১৭। সাহাবায়ে কেরাম সর্বপ্রকার সমালোচনার উর্দ্ধে । সকল সাহাবীকে মহব্বত করা ফরজ ।
১৮। সাহাবাগনের মধ্যে হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাদিয়াল্লাহু আনহু) সর্বশ্রেষ্ট ও খালিফাতুর রাসুল ।
১৯। আউলিয়ায়ে কামেলিন ও হক্কানি ওলামায়ে সুন্নাহ গন আল্লাহর বন্ধু । তাঁদের প্রর্থনা অবশ্যই আল্লাহ্ কবুল করেন ।
২০। আউলিয়ায়ে কেরামের কারামত কুরআন সুন্নাহ দ্বারা প্রমানিত । ৩৫৬ জন আউলিয়া হযরত আদম, হযরত মুসা , হযরত ইব্রাহীম , হযরত জিবরাঈল , হযরত মিকাঈল , ও হযরত ঈসরাফীল আলাইহিমুস সালাম গনের সিফাত প্রাপ্ত ।
২১।আউলিয়ায়ে কেরামের পদবিসমুহের মধ্যে সর্বোচ্চ পদবী হলো গাউসুল আ'যম । বড়পীর সাহেব এই পদবীর অধিকারী ।
২২। মাযহাব মানা ওয়াজিব । লা-মাযহাবী গোমরাহ্ ।
২৩। উম্মতে মোহাম্মদী ৭৩ ফের্কায় বিভক্ত । ৭২ ফের্কাই জাহান্নামী । মুল দলটি হবে জান্নাতী । উক্ত নাজাত প্রাপ্ত দলের নাম -আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত । ( মিসকাত ) বর্তমানে নজদিপন্থী ওহাবী , মউদুদী , আহলে হাদিস ,ও তাবলীগীরা ৭২ ফের্কাহের অন্তর্ভুক্ত । কাদিয়ানিরা বিনা বিতর্কে সর্বসম্মতিভাবে কাফের ।
২৪। শবে বরাত , শবে মিরাজ , শবে কদ্বর , কুরআন সুন্নাহ দ্বারা প্রমানিত । ঐ রাত্রী সমুহের ইবাদত বন্দেগি কুরআন সুন্নাহ, ইজমা কেয়াছের দ্বারা এবং বুযুর্গানে দ্বীনের আমল দ্বারা প্রমানীত ।
২৫। মাযার সমুহের যিয়ারতের উদ্দেশ্যে সফর করা এবং যিয়ারত করা উভয়ই সুন্নাত । নবীজীর রওযা মোবারক যিয়ারতের নিয়তে সফর করা হাদিসের দ্বারা সুন্নত ও ওয়াজিব প্রমানিত ।
২৬। দলীয় মতবাদ প্রচারের উদ্দেশ্যে মসজিদে মসজিদে সফর করা ও রাত্রি যাপন করা নাজায়েয । তিন মসজিদ ব্যাতিত ইবাদতের নিয়তে অন্য মসজিদে সফর করা জায়েয নয় । (হাদিস )
২৭। মিলাদ কিয়াম করা মোস্তাহাব । উক্ত মোস্তাহাব অস্বিকার করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ । মক্কা - মদিনার প্রাচীন ফতোয়া
২৮। ঈদের নামাযে অতিরিক্ত তাকবীর ৬ টি, ১২টি নয় । তারাবিহ্ নামায ২০ রাকাত প্রত্যেক নর-নারীর জন্য সুন্নতে মোয়াক্কাদাহ , -৮ রাকাত নয় । আযানের পুর্বে দরুদ ও সালাম পাঠ করা মোস্তাহাব । জানাযা নামাযের পর লাইন ভঙ্গ করে খাস দোয়া করা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম ও সাহাবীগনের সুন্নত ।আযানের দোয়ায় হাত উঠান সুন্নত । কুলখানি, ফাতেহা । চেহলাম , ওরছ ইত্যাদি নিঃসন্দেহে জায়েয ও উত্তম ।( দেখুন আহকামুল মাযার ফতোয়ায়ে ছালাসী ও ফতোয়ায়ে ছালাছা )
২৯। আউলিয়য়ে কেরামের সম্মানার্থ মাযার পাকা করা , গিলাফ চড়ানো , মোমবাতি জ্বালানো জায়েয ।
৩০। খতমে বোখারী , খতমে খাজেগান , খতমে গাউসিয়া , গেয়ারবী শরীফ পাঠ করা নিঃসন্দেহে জায়েয ও উত্তম কাজ ।
৩১ । বিপদে আপদে রূহানী সাহায্যার্থে ইয়া রাসুল্লাল্লাহ , ইয়া আলী , ইয়া শেখ আব্দুল কাদের জিলানি বলে ডাকা শরি্যত সম্মত উত্তম কাজ । ( বাহজাতুল আচরার, ফতোয়া জামাল মক্কি , শাহ ওয়ালিউল্লাহের আল ইত্বিবাহ )
.................................................................
২। আল্লাহ তায়ালা আকৃতিহীন বা নিরাকার ।( শারহ আক্বায়েদ )
৩। তিনি আরশে বা কোন স্থানে উপবিস্ট নন - বরং সর্বত্র বিরাজমান ।(শারহ আক্বায়েদ)
৪। তিনি মিথ্যা বলা বা যে কোন দোষত্রূটি হতে মূক্ত ও পবিত্র ।( শারহ আক্বায়েদ )
৫। তাঁর যাবতিয় ইলম ও জ্ঞান যাতি বা মৌলিক এবং অন্তত ও অসীম । নবীগণের ইলম বা জ্ঞান আতায়ী বা দাঁনকৃত এবং অসীম ।
৬। নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম আল্লাহর যাতী নূর জ্যোতি হতে আল্লাহ্ পাক প্রথমে সৃষ্টি করেছেন । ( জুরকানি ও মিসকাত )।
৭। নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম আপাদমস্তক নূর বা নূরে মুজাস্ছেম । ( আল-হাদিস )
৮। তিনি দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান যাবতীয় নুরের মুল । ( তাফসিরে সভী )
৯। স্বয়ং আল্লাহ তায়ালাই তাঁকে ইলমে গায়েব শিক্ষা দিয়েছেন । ( আল-কুরআন )
১০। তিনি হায়াতুন্নবী বা স্বশরীরে রওজা মোবারকে জীবিত ।( শারহ আক্বায়েদ )
১১। তিনি উম্মতের যাবতিয় ভালমন্দ আমল প্রত্যক্ষ করছেন ।
১২। তিনি মহব্বতের সালাত ও সালাম নিজ কানে শুনে থাকেন । ( মিশকাত ,তাবরানী)
১৩। তাঁর সুপারিশে সত্তর হাজার এবং প্রত্যেকের সাথে সত্তর হাজার করে সর্বমোট চার শত নব্বই কোটি লোক বিনা হিসাবে জান্নাতে যাবে ।
১৪। তাঁর সুপারিশে জান্নাতীদের প্রমোশন হবে এবং সুন্নি দোজখ বাসীরা নাজাত পাবে ।
১৫। তাঁর সুপারিশে হবে গুনাহগারদের জন্য - বদ আক্বোদাধারীদের জন্য নয় । ( আল-হাদিস )
১৬। আল্লাহ্র পরেই তিনি সর্বোচ্চ সম্মানের অধিকারী । তিনি সৃষ্টির মধ্যে তুলনাহীন ও বে-মেছাল ১৭। সাহাবায়ে কেরাম সর্বপ্রকার সমালোচনার উর্দ্ধে । সকল সাহাবীকে মহব্বত করা ফরজ ।
১৮। সাহাবাগনের মধ্যে হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাদিয়াল্লাহু আনহু) সর্বশ্রেষ্ট ও খালিফাতুর রাসুল ।
১৯। আউলিয়ায়ে কামেলিন ও হক্কানি ওলামায়ে সুন্নাহ গন আল্লাহর বন্ধু । তাঁদের প্রর্থনা অবশ্যই আল্লাহ্ কবুল করেন ।
২০। আউলিয়ায়ে কেরামের কারামত কুরআন সুন্নাহ দ্বারা প্রমানিত । ৩৫৬ জন আউলিয়া হযরত আদম, হযরত মুসা , হযরত ইব্রাহীম , হযরত জিবরাঈল , হযরত মিকাঈল , ও হযরত ঈসরাফীল আলাইহিমুস সালাম গনের সিফাত প্রাপ্ত ।
২১।আউলিয়ায়ে কেরামের পদবিসমুহের মধ্যে সর্বোচ্চ পদবী হলো গাউসুল আ'যম । বড়পীর সাহেব এই পদবীর অধিকারী ।
২২। মাযহাব মানা ওয়াজিব । লা-মাযহাবী গোমরাহ্ ।
২৩। উম্মতে মোহাম্মদী ৭৩ ফের্কায় বিভক্ত । ৭২ ফের্কাই জাহান্নামী । মুল দলটি হবে জান্নাতী । উক্ত নাজাত প্রাপ্ত দলের নাম -আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত । ( মিসকাত ) বর্তমানে নজদিপন্থী ওহাবী , মউদুদী , আহলে হাদিস ,ও তাবলীগীরা ৭২ ফের্কাহের অন্তর্ভুক্ত । কাদিয়ানিরা বিনা বিতর্কে সর্বসম্মতিভাবে কাফের ।
২৪। শবে বরাত , শবে মিরাজ , শবে কদ্বর , কুরআন সুন্নাহ দ্বারা প্রমানিত । ঐ রাত্রী সমুহের ইবাদত বন্দেগি কুরআন সুন্নাহ, ইজমা কেয়াছের দ্বারা এবং বুযুর্গানে দ্বীনের আমল দ্বারা প্রমানীত ।
২৫। মাযার সমুহের যিয়ারতের উদ্দেশ্যে সফর করা এবং যিয়ারত করা উভয়ই সুন্নাত । নবীজীর রওযা মোবারক যিয়ারতের নিয়তে সফর করা হাদিসের দ্বারা সুন্নত ও ওয়াজিব প্রমানিত ।
২৬। দলীয় মতবাদ প্রচারের উদ্দেশ্যে মসজিদে মসজিদে সফর করা ও রাত্রি যাপন করা নাজায়েয । তিন মসজিদ ব্যাতিত ইবাদতের নিয়তে অন্য মসজিদে সফর করা জায়েয নয় । (হাদিস )
২৭। মিলাদ কিয়াম করা মোস্তাহাব । উক্ত মোস্তাহাব অস্বিকার করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ । মক্কা - মদিনার প্রাচীন ফতোয়া
২৮। ঈদের নামাযে অতিরিক্ত তাকবীর ৬ টি, ১২টি নয় । তারাবিহ্ নামায ২০ রাকাত প্রত্যেক নর-নারীর জন্য সুন্নতে মোয়াক্কাদাহ , -৮ রাকাত নয় । আযানের পুর্বে দরুদ ও সালাম পাঠ করা মোস্তাহাব । জানাযা নামাযের পর লাইন ভঙ্গ করে খাস দোয়া করা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম ও সাহাবীগনের সুন্নত ।আযানের দোয়ায় হাত উঠান সুন্নত । কুলখানি, ফাতেহা । চেহলাম , ওরছ ইত্যাদি নিঃসন্দেহে জায়েয ও উত্তম ।( দেখুন আহকামুল মাযার ফতোয়ায়ে ছালাসী ও ফতোয়ায়ে ছালাছা )
২৯। আউলিয়য়ে কেরামের সম্মানার্থ মাযার পাকা করা , গিলাফ চড়ানো , মোমবাতি জ্বালানো জায়েয ।
৩০। খতমে বোখারী , খতমে খাজেগান , খতমে গাউসিয়া , গেয়ারবী শরীফ পাঠ করা নিঃসন্দেহে জায়েয ও উত্তম কাজ ।
৩১ । বিপদে আপদে রূহানী সাহায্যার্থে ইয়া রাসুল্লাল্লাহ , ইয়া আলী , ইয়া শেখ আব্দুল কাদের জিলানি বলে ডাকা শরি্যত সম্মত উত্তম কাজ । ( বাহজাতুল আচরার, ফতোয়া জামাল মক্কি , শাহ ওয়ালিউল্লাহের আল ইত্বিবাহ )
.................................................................
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন