মঙ্গলবার, ২৯ জুন, ২০২১

সৃষ্টিতে নাই কেহ সবার সেরা

সৃষ্টিতে নাই কেহ সবার সেরা প্রিয় নবীর মত, নয় চাঁদ নয় কোন গ্রহ তারা প্রিয় নবীর মত। অন্ধকার ধরা আলোতে ভরা হল যাঁর ওসিলায়, নুয়ে ভরা রহমত হয়ে এলে তিনি দুনিয়ায়। সেরা বাণী বলে নি কেহ প্রিয় নবীর মত।। নবীর আগমন ঘটল যখন ছড়াল সদায় নুর, হুর-গেলেমান,আর ইনসান মিলিয়ে ছিল এ সুর। দেখিনি মোরা নয়নে কভু প্রিয় নবীর মত।। নবীর বিনা যায় না চেনা,কে মমিন ? কে শয়তান? ইমাম রেজা আশিক হলেন আশরাফ আলী বেইমান ঈমানের ই জান হয়নি কেহ প্রিয় নবীর মত।। দেখা দিয়ে ধন্য কর বলি নুরুল আরেফিন দিদার বিনা জীবন মোর হচ্ছে শুধু হীন দিদারের কারো আর হয় না ঈদ প্রিয় নবীর মত। ........... নুরুল আরেফিন রেজবী আযহারী 🔎 লেখকভিত্তিক বই

সৃষ্টিতে নাই কেহ সবার সেরা

সৃষ্টিতে নাই কেহ সবার সেরা প্রিয় নবীর মত,
নয় চাঁদ নয় কোন গ্রহ তারা প্রিয় নবীর মত।
অন্ধকার ধরা আলোতে ভরা হল যাঁর ওসিলায়,
নুয়ে ভরা রহমত হয়ে এলে তিনি দুনিয়ায়।
সেরা বাণী বলে নি কেহ প্রিয় নবীর মত।।
নবীর আগমন ঘটল যখন ছড়াল সদায় নুর,
হুর-গেলেমান,আর ইনসান মিলিয়ে ছিল এ সুর।
দেখিনি মোরা নয়নে কভু প্রিয় নবীর মত।।
নবীর বিনা যায় না চেনা,কে মমিন ? কে শয়তান?
ইমাম রেজা আশিক হলেন আশরাফ আলী বেইমান
ঈমানের ই জান হয়নি কেহ  প্রিয় নবীর মত।।
দেখা দিয়ে ধন্য কর বলি নুরুল আরেফিন
দিদার বিনা জীবন মোর হচ্ছে শুধু হীন
দিদারের কারো আর হয় না ঈদ প্রিয় নবীর মত।
         ........... নুরুল আরেফিন রেজবী আযহারী



মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

ইখতিয়ারে নবী সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম

রসুলে করীম সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম যে রূপ ভাবে আল্লাহ রব্বুল আলামীনের হুকুম সমূহ কে বায়ান করেন,অনুরূপ তাঁকে এই এখতিয়ারও দেওয়া হয়েছে যে তিনি কিছু কিছু আহকাম নিজের তরফ থেকে জারীও করতে পারেন । নিম্নে কিছু উদাহরণ হাদিসের দলীল সহ তুলে ধরা হল
১- হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন বিদায়ী হজের সময় হুযুর পাক সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম সাহাবাদের হজের ইহরাম খুলে ওমরার ইহরাম বাঁধিয়ে ছিলেন, কিন্তু কুরবানী লাযিম করেননি । (বোখারী শরীফ ১ম খন্ড ৪৬ পৃষ্ঠা)
        সাধারণের ক্ষেত্রেও এই হুকুম যে,এই রূপ করলে কুরবানী লাযিম হবে।কিন্তু এ ক্ষেত্রে এটি হুযুর পাক সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লামের ইখতিয়ার ভুক্ত ।
২- হযরত ইবনে খোযায়মা বিন সাবেত রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন রসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম মুসাফিরের জন্য মাসেহ তিন দিন পযন্ত নিধারন করেন ,যদি কেউ বার বার জিজ্ঞাসা করত ,তখন তিনি মাসেহ পাঁচ দিন পযন্তও নিধারন করতেন । ( ইবনে মাযা ৪৬ পৃষ্ঠা )